তামলীর বাসা নামে বর্তমানে যে ধ্বংসাবশেষ অবশিষ্ট আছে তা ১৭০০ সালের প্রথম দিকে ভারতের তামিল প্রদেশের সুদ ব্যবসায়ীরা তকনকার চলমান নদী মালঞ্চী যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে লক্ষন খলসী (বখতিয়াপুরপুর) গ্রামে ১টি দ্বিতল আবাসিক ভবন, ১টি দ্বিতল কাচারী বাড়ি,(সুদের হিসাব-নিকাশ সংরক্ষন, দায়দরবার মিটানোর ঘর)হিসেবে ১টি উপাসনালয় সহ মোট ৩টি ববন নির্মাণ করেন।বৃটিশ শাসন আমলে আস্তে আস্তে তাদের ব্যবসায় ভাটা পড়ে এবং তারা নিজ দেশে চলে যায়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস